*** পবিত্র কুরআন তেলাওয়াত তাজভীদ ছাড়া জায়েজ নেই । বিশেষ করে নামাজের মধ্যে ।
*** এখানে তাজভীদ থেকে মূল মাখরাজ প্রধান উদ্দেশ্য । আর তাই জুমা’র খোৎবায় আয়াতের রেফারেন্স দিতে গিয়ে ইখফা/ গুন্নাহ অনুসরণ করা জরুরী নয় । কিন্তু মূল উচ্চারণ বা মাখরাজ শতভাগ ঠিক থাকতে হবে । নচেৎ অর্থের পরিবর্তন ঘটবেই ।
*** আযান ও ইক্বামত এবং হাদিসের ক্ষেত্রে মূল মাখরাজ ঠিক থাকা অত্যাবশ্যক । তবে ইখফা/ গুন্নাহ অপরিহার্য নয় । বিশেষ করে হাদিস পঠন/ পাঠনের ক্ষেত্রে ইখফা/ গুন্নাহ অনুসরণ না করাটাই উত্তম । পক্ষান্তরে আযান ও ইক্বামতের ক্ষেত্রে সম্পূর্ণ তাজভীদ অনুসরণ করা উচিত । ইখফা/ গুন্নাহ ত্যাগ করলেও সমস্যা নেই । তবে সৌন্দর্য বিনষ্ট হবে ।
এখানে দুটো কথা আছে ।
১. তিনি যদি শত চেষ্টা করেও মুখের জড়তার কারণে সঠিক উচ্চারণে ব্যর্থ হন, আল্লাহপাক তাকে ডবল ছওয়াব দান করবেন ।
ছহীহ মুসলিম ।
তবে তিনি ইমাম পদের জন্য উপযুক্ত নন ।
২. শেখা ছাড়া কেউ যদি নিজের মনগড়া ض কে ظ পড়ে , অর্থের পরিবর্তন ঘটার কারণে তাঁর নামাজ বাতিল হয়ে যাবে । যেহেতু কুরআন শেখার জন্য পবিত্র কুরআনে ও হাদিসে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ।
MQM Saifullah Mehruzzaman
Tags
Others